ভুতোর পাশের বাড়ির কাকা :"এই ভুতো ,আমাকে একটা চিঠি লিখে দে তো ।"
ভুতো :"আমি চিঠি লিখতে পারবো না, আমার পায়ে ব্যথা আছে ।"
কাকা : "ইয়ার্কি হচ্ছে,চিঠি তো লিখবি হাত দিয়ে, পায়ে ব্যথা তো, তাতে কী হয়েছে?"
ভুতো : "কারণ হল,আমি অতোদূর যেতে পারবো না।"
কাকা : "মানে...তুই তো লিখে দিবি শুধু"
ভুতো : "মানে আমার লেখা চিঠি আমি ছাড়া আর কেউ পড়তে পারে না। আমার হাতের লেখা খুব খারাপ । যাকে চিঠি পাঠাবে,
আমাকেই পড়ে দিয়ে আসতে হবে। পায়ে ব্যথা নিয়ে যাবো কিভাবে?"
আমাদের পাড়ার পানু দা একটা পাবলিক টয়লেটে গেছে
ভেতরে বসে দেখে দরজায় লেখা "ডান দিকে তাকাবেন না " ।
তবুও পানুদা তাকাল । ডানদিকে লেখা "পেছনে তাকাবেন না"।
পানু দা ভাবলো "কি আর হবে দেখি একটু..."
"এবার লেখা : "পাগলা কুত্তার মতো এদিক ওদিক ঘুরছিস কেন । যেটা করতে এসছিস করে বেরিয়ে যা ..."
পানু দা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বেরিয়ে চলে এল ।
মাতাল(রেল স্টেশনে দাঁড়িয়ে )- দাদা রাজধানী কটায়
ব্যক্তি - ৬:২০
মাতাল - মুম্বাই মেল
ব্যক্তি - ৭:২০
মাতাল - ভাগীরথী এক্সপ্রেস ?
ব্যক্তি - ধুর মশাই !আপনি যাবেন কোথায় ?
মাতাল - লাইন পার হবো ।
বাবা - পরীক্ষা কেমন হল ?
ছেলে - প্রশ্ন ১)করার সময় হয়নি ।
প্রশ্ন ৩)কমন ছিলনা ।
প্রশ্ন ৪)করতে ভুলে গেছি ।
প্রশ্ন ৫)খেয়াল করিনি ।
বাবা - প্রশ্ন ২)?
ছেলে - শুধু ওটাই ভুল হয়েছে !!
একটা লোক মা কালীর সামনে বসে গাঁজা খাচ্ছিল ,
এমন সময় মা ,তাকে একটা চড় মারল,
লোক - মা ,আমার অপরাধ কি ?
মা - ওরে পাগল ! তোর গাঁজার গন্ধে
বাবা নড়ে গেলে আমি পড়ে যাব যে !
স্বামী ও স্ত্রী স্টুডিও তে গিয়েছে ।
ক্যামেরাম্যান - দাদা,বউদির কাঁধে হাতটা রাখুন,
ন্যাচারাল দেখাবে ।
স্বামী - ন্যাচারাল দেখতে চাও ,
ওগো তুমি আমার চুলের মুঠি টা ধরো তো :)-
নির্বাচনের প্রার্থীকে -
সাংবাদিক - আপনি কেন নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন?
প্রার্থী-আপনি কি দেখতে পাচ্ছেন না,
চারদিকে কী ঘটছে?
সরকারি কর্তা ব্যক্তিরা আমোদ-প্রমোদে মত্ত,
দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে দেশ।
সাংবাদিক -আপনি এর বিরুদ্ধে লড়ার জন্যই
নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন?
প্রার্থীঃ-পাগল নাকি! আমাকে কি আমোদ-
প্রমোদ করতে ডাক্তার মানা করেছে ?
ম্যারেজ কাস্টমার কেয়ারঃ-বিয়ের জন্য ১ টিপুন,প্রেমের জন্য ২ টিপুন
ঘটক লাগলে ৩ টিপুন ।
কাস্টমারঃ-দ্বিতীয় বিয়ের জন্য কি টিপবো ?
ম্যারেজ কাস্টমার কেয়ারঃ-প্রথম বউর গলা ।--
ছেলেঃ মা তোমার সেই কাচের দামি ফুলদানি নিয়ে আর সব সময় চিন্তা করতে হবে না।
মাঃ কেন,কী হয়েছে?
ছেলেঃ ওটা ভেঙ্গে গিয়েছে!
বাবাঃ- বাবু,এবার অঙ্কে ১০০ তে ৯৫ পেতে হবে ।
ছেলেঃ- না না, বাবা ,আমি ১০০ তে ১০৫ নিয়ে আসবো ।
বাবা(রেগে গিয়ে)- খুব পাকা হয়েছ !
ছেলেঃ- কে আগে শুরু করল !!!
গদাঃ- গেল এক জ্যোতিষ বাবার কাছে। ডান হাত বাড়িয়ে বললোঃ
বাবা! আমার ডান হাত চুলকায়। কী আছে ?
জ্যোতিষ বাবা উত্তর দিলোঃ- তোর অর্থ প্রাপ্তি সুনিশ্চিত!
গদা বললোঃ বাবা বাম হাতও চুলকায়!
জ্যোতিষ বাবা বললোঃ কী বলিস! তোর আরও অর্থ আসবে!
গদাঃ (আনন্দিত গলায় বললো) বাবা বাবা, আমার ডান হাঁটু চুলকায়!
জ্যোতিষ বাবাঃ তোর বিদেশ যাত্রা ও হবে!
খুশিতে গদগদ হয়ে গদা মহা উৎসাহের সাথে বললোঃ আমার বাম হাঁটুও চুলকায়!
এবার বিরক্ত হয়ে জ্যোতিষী বাবা বললোঃ তোর তো বড় চুলকানি ,ভাগ এখান থেকে ।
কানা ,খোঁড়া ও ভিখারির কথাঃ -
কানাঃ- দেখ,আকাশে কত চাঁদ উঠেছে ।
খোঁড়াঃ- শালা ! কানা আবার চাঁদ দেখছে ! মারবো এক লাথি ।
ভিখারি - মার যতো টাকা লাগবে আমি দেব !!!!